প্রচ্ছদ অন্যান্য পৃষ্ঠা বৃদ্ধা ফুরকুনির ভাগ্যে জোটেনি প্রধানমন্ত্রীর উপহারের বাড়ী!

বৃদ্ধা ফুরকুনির ভাগ্যে জোটেনি প্রধানমন্ত্রীর উপহারের বাড়ী!

147
0

ইয়াহিয়া খান রুবেল, গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) : মহানন্দা নদী বিধৌত দৌলতপুর নামে ছোট্ট একটি গ্রাম। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। সেই ছোট্ট গ্রামে ১৯৫২ সালে মহান ভাষা আন্দোলনের বছরেই জন্মেছিলো ফেলু শেখের মেয়ে ফুরকুনি বেগম। পুতুল খেলার বয়সেই তাকে একই গ্রামের রাশেদ আলীর সাথে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়। ধীরে ধীরে কেটে যায় অনেকগুলো বছর। এক সময় কোল জুড়ে আসে তার এক ফুটফুটে শিশু সন্তান। সুখেই কাটছিল তার দিন। ছোট্ট একটি সংসার ও শিশুকন্যাকে নিয়ে হাসি খেলায় দিন চলে যেত। হঠাৎ এ সুখের ঘরে দুঃখ এসে হাজির। স্বামী মরণব্যাধি ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়। কখনো চিকিৎসায়, আবার কখনো বিনা চিকিৎসায় ধুকে ধুকে কাটে তার জীবন। এক সময় ফুরকুনি ও তার কন্যাকে ছেড়ে এই সুন্দর পৃথিবী থেকে না ফেরার দেশে চলে যায় রাশেদ আলী। এভাবে দেখতে দেখতে অতিবাহিত হয়ে গেল প্রায় ২০ টি বছর। সংসার চালাবার জন্য আর কোন ব্যক্তি রইল না। কখনও পরের বাড়ীতে কাজ করে, কখনও আত্মীয়-স্বজন পাড়া- প্রতিবেশীদের কাছ থেকে সাহায্য চেয়ে হাত পেতে কোনরকমে কেটে যাচ্ছিল তার দিন। এক সময় মেয়ের বিয়ে দেন পার্শবর্তী শিবগঞ্জ উপজেলায়। মেয়েটি মানসিকভাবে সুস্থ
নয়। হটাৎ মেয়েটির স্বামী অর্থাৎ তার জামাইও মারা যায়। তিনি হয়ে পড়েন একা। সে সময় তিনি বাস করতেন তার ভাইয়ের বাড়িতে। যা হয় সংসারে তাই হল ভাইয়ের বউ ঠিক মতো দেখতে পারত না তাকে। তিনবেলা খাবার জুটতোনা তার। এক সময় শারীরিকভাবে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। রয়েছে তার প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট। তার যখন শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায় তখন সে চারদিকে অন্ধকার দেখে। বিছানা ছেড়ে উঠতে পারে না। প্রাকৃতিক কাজকর্ম তাকে বিছানায় সারতে হয়। এসব দেখে তার ভাই ও ভাবি তাকে পাশে একটি কুঁড়েঘর করে থাকতে দেয়। এরপর তিনি আরও একা হয়ে পড়েন। কখনো খেয়ে না খেয়ে দিন যায় তার। এরপরবৃদ্ধা ফুরকুনির ভাগ্যে জোটেনি প্রধানমন্ত্রীর উপহারের বাড়ী!

ইয়াহিয়া খান রুবেল, গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) : মহানন্দা নদী বিধৌত দৌলতপুর নামে ছোট্ট একটি গ্রাম। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। সেই ছোট্ট গ্রামে ১৯৫২ সালে মহান ভাষা আন্দোলনের বছরেই জন্মেছিলো ফেলু শেখের মেয়ে ফুরকুনি বেগম। পুতুল খেলার বয়সেই তাকে একই গ্রামের রাশেদ আলীর সাথে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়। ধীরে ধীরে কেটে যায় অনেকগুলো বছর। এক সময় কোল জুড়ে আসে তার এক ফুটফুটে শিশু সন্তান। সুখেই কাটছিল তার দিন। ছোট্ট একটি সংসার ও শিশুকন্যাকে নিয়ে হাসি খেলায় দিন চলে যেত। হঠাৎ এ সুখের ঘরে দুঃখ এসে হাজির। স্বামী মরণব্যাধি ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়। কখনো চিকিৎসায়, আবার কখনো বিনা চিকিৎসায় ধুকে ধুকে কাটে তার জীবন। এক সময় ফুরকুনি ও তার কন্যাকে ছেড়ে এই সুন্দর পৃথিবী থেকে না ফেরার দেশে চলে যায় রাশেদ আলী। এভাবে দেখতে দেখতে অতিবাহিত হয়ে গেল প্রায় ২০ টি বছর। সংসার চালাবার জন্য আর কোন ব্যক্তি রইল না। কখনও পরের বাড়ীতে কাজ করে, কখনও আত্মীয়-স্বজন পাড়া- প্রতিবেশীদের কাছ থেকে সাহায্য চেয়ে হাত পেতে কোনরকমে কেটে যাচ্ছিল তার দিন। এক সময় মেয়ের বিয়ে দেন পার্শবর্তী শিবগঞ্জ উপজেলায়। মেয়েটি মানসিকভাবে সুস্থ
নয়। হটাৎ মেয়েটির স্বামী অর্থাৎ তার জামাইও মারা যায়। তিনি হয়ে পড়েন একা। সে সময় তিনি বাস করতেন তার ভাইয়ের বাড়িতে। যা হয় সংসারে তাই হল ভাইয়ের বউ ঠিক মতো দেখতে পারত না তাকে। তিনবেলা খাবার জুটতোনা তার। এক সময় শারীরিকভাবে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। রয়েছে তার প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট। তার যখন শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায় তখন সে চারদিকে অন্ধকার দেখে। বিছানা ছেড়ে উঠতে পারে না। প্রাকৃতিক কাজকর্ম তাকে বিছানায় সারতে হয়। এসব দেখে তার ভাই ও ভাবি তাকে পাশে একটি কুঁড়েঘর করে থাকতে দেয়। এরপর তিনি আরও একা হয়ে পড়েন। কখনো খেয়ে না খেয়ে দিন যায় তার। এরপর

বৃদ্ধা ফুরকুনির ভাগ্যে জোটেনি প্রধানমন্ত্রীর উপহারের বাড়ী!

ইয়াহিয়া খান রুবেল, গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) : মহানন্দা নদী বিধৌত দৌলতপুর নামে ছোট্ট একটি গ্রাম। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। সেই ছোট্ট গ্রামে ১৯৫২ সালে মহান ভাষা আন্দোলনের বছরেই জন্মেছিলো ফেলু শেখের মেয়ে ফুরকুনি বেগম। পুতুল খেলার বয়সেই তাকে একই গ্রামের রাশেদ আলীর সাথে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়। ধীরে ধীরে কেটে যায় অনেকগুলো বছর। এক সময় কোল জুড়ে আসে তার এক ফুটফুটে শিশু সন্তান। সুখেই কাটছিল তার দিন। ছোট্ট একটি সংসার ও শিশুকন্যাকে নিয়ে হাসি খেলায় দিন চলে যেত। হঠাৎ এ সুখের ঘরে দুঃখ এসে হাজির। স্বামী মরণব্যাধি ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়। কখনো চিকিৎসায়, আবার কখনো বিনা চিকিৎসায় ধুকে ধুকে কাটে তার জীবন। এক সময় ফুরকুনি ও তার কন্যাকে ছেড়ে এই সুন্দর পৃথিবী থেকে না ফেরার দেশে চলে যায় রাশেদ আলী। এভাবে দেখতে দেখতে অতিবাহিত হয়ে গেল প্রায় ২০ টি বছর। সংসার চালাবার জন্য আর কোন ব্যক্তি রইল না। কখনও পরের বাড়ীতে কাজ করে, কখনও আত্মীয়-স্বজন পাড়া- প্রতিবেশীদের কাছ থেকে সাহায্য চেয়ে হাত পেতে কোনরকমে কেটে যাচ্ছিল তার দিন। এক সময় মেয়ের বিয়ে দেন পার্শবর্তী শিবগঞ্জ উপজেলায়। মেয়েটি মানসিকভাবে সুস্থ
নয়। হটাৎ মেয়েটির স্বামী অর্থাৎ তার জামাইও মারা যায়। তিনি হয়ে পড়েন একা। সে সময় তিনি বাস করতেন তার ভাইয়ের বাড়িতে। যা হয় সংসারে তাই হল ভাইয়ের বউ ঠিক মতো দেখতে পারত না তাকে। তিনবেলা খাবার জুটতোনা তার। এক সময় শারীরিকভাবে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। রয়েছে তার প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট। তার যখন শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায় তখন সে চারদিকে অন্ধকার দেখে। বিছানা ছেড়ে উঠতে পারে না। প্রাকৃতিক কাজকর্ম তাকে বিছানায় সারতে হয়। এসব দেখে তার ভাই ও ভাবি তাকে পাশে একটি কুঁড়েঘর করে থাকতে দেয়। এরপর তিনি আরও একা হয়ে পড়েন। কখনো খেয়ে না খেয়ে দিন যায় তার। এরপর

বৃদ্ধা ফুরকুনির ভাগ্যে জোটেনি প্রধানমন্ত্রীর উপহারের বাড়ী!

ইয়াহিয়া খান রুবেল, গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) : মহানন্দা নদী বিধৌত দৌলতপুর নামে ছোট্ট একটি গ্রাম। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। সেই ছোট্ট গ্রামে ১৯৫২ সালে মহান ভাষা আন্দোলনের বছরেই জন্মেছিলো ফেলু শেখের মেয়ে ফুরকুনি বেগম। পুতুল খেলার বয়সেই তাকে একই গ্রামের রাশেদ আলীর সাথে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়। ধীরে ধীরে কেটে যায় অনেকগুলো বছর। এক সময় কোল জুড়ে আসে তার এক ফুটফুটে শিশু সন্তান। সুখেই কাটছিল তার দিন। ছোট্ট একটি সংসার ও শিশুকন্যাকে নিয়ে হাসি খেলায় দিন চলে যেত। হঠাৎ এ সুখের ঘরে দুঃখ এসে হাজির। স্বামী মরণব্যাধি ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়। কখনো চিকিৎসায়, আবার কখনো বিনা চিকিৎসায় ধুকে ধুকে কাটে তার জীবন। এক সময় ফুরকুনি ও তার কন্যাকে ছেড়ে এই সুন্দর পৃথিবী থেকে না ফেরার দেশে চলে যায় রাশেদ আলী। এভাবে দেখতে দেখতে অতিবাহিত হয়ে গেল প্রায় ২০ টি বছর। সংসার চালাবার জন্য আর কোন ব্যক্তি রইল না। কখনও পরের বাড়ীতে কাজ করে, কখনও আত্মীয়-স্বজন পাড়া- প্রতিবেশীদের কাছ থেকে সাহায্য চেয়ে হাত পেতে কোনরকমে কেটে যাচ্ছিল তার দিন। এক সময় মেয়ের বিয়ে দেন পার্শবর্তী শিবগঞ্জ উপজেলায়। মেয়েটি মানসিকভাবে সুস্থ
নয়। হটাৎ মেয়েটির স্বামী অর্থাৎ তার জামাইও মারা যায়। তিনি হয়ে পড়েন একা। সে সময় তিনি বাস করতেন তার ভাইয়ের বাড়িতে। যা হয় সংসারে তাই হল ভাইয়ের বউ ঠিক মতো দেখতে পারত না তাকে। তিনবেলা খাবার জুটতোনা তার। এক সময় শারীরিকভাবে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। রয়েছে তার প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট। তার যখন শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায় তখন সে চারদিকে অন্ধকার দেখে। বিছানা ছেড়ে উঠতে পারে না। প্রাকৃতিক কাজকর্ম তাকে বিছানায় সারতে হয়। এসব দেখে তার ভাই ও ভাবি তাকে পাশে একটি কুঁড়েঘর করে থাকতে দেয়। এরপর তিনি আরও একা হয়ে পড়েন। কখনো খেয়ে না খেয়ে দিন যায় তার।