প্রচ্ছদ অন্যান্য পৃষ্ঠা সংঘর্ষ, মারামারি ও বর্জনের মধ্য দিয়ে ভোট গ্রহণ শেষ

সংঘর্ষ, মারামারি ও বর্জনের মধ্য দিয়ে ভোট গ্রহণ শেষ

421
0
দুই কাউন্সিলর প্রার্থী সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ থামাতে লাঠিপেটা করে পুলিশ। শনিবার বেলা ১১টার দিকে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের তড়িয়াকোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রেছবি: প্রথম আলো
দুই কাউন্সিলর প্রার্থী সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ থামাতে লাঠিপেটা করে পুলিশ। শনিবার বেলা ১১টার দিকে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের তড়িয়াকোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে

অনলাইন ডেস্ক: সংঘর্ষ, মারামারি ও ভোট বর্জনের মধ্য দিয়ে তৃতীয় ধাপে ৬৪টি পৌরসভা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। অবশ্য অনেক পৌরসভায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভোট শেষ হয়েছে। আজ শনিবার সকাল আটটা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল চারটা পর্যন্ত। ভোট গ্রহণ শেষে এখন চলছে ভোট গণনা।

কটিয়াদীতে সংঘর্ষ, রামগঞ্জে গোলাগুলি, ধুনটে ও ফেনীতে প্রার্থীকে মারধর এবং গৌরীপুরে ভোট জালিয়াতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া সিংড়া, দর্শনা, কটিয়াদী, কলারোয়া, সরিষাবাড়ীসহ বেশ কয়েকটি পৌরসভায় বিএনপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।

কটিয়াদীতে দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত ১০, বিএনপি প্রার্থীর ভোট বর্জন

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী পৌরসভা নির্বাচনে একটি কেন্দ্রে দুই কাউন্সিলর প্রার্থী সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের তড়িয়াকোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। তবে প্রাথমিকভাবে তাঁদের নাম জানা যায়নি।

ভোটকেন্দ্রে সংঘর্ষের বিষয়টি স্বীকার করে নির্বাচনে দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, এ ঘটনায় কিছুক্ষণ ভোট বন্ধ থাকার পর আবার ভোট গ্রহণ শুরু হয়।

এদিকে আওয়ামী লীগের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ ও প্রভাবের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির মেয়র প্রার্থীর তোফাজ্জল হোসেন খান। তিনি বলেন, নৌকার সমর্থকেরা সকাল থেকে সব কটি কেন্দ্রে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন। ধানের শীষের ভোটারদের বাধা দেওয়া হয়েছে। তাই তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন।