গোদাগাড়ী (রাজশাহী) প্রতিনিধি:
গোদাগাড়ীতে শিক্ষক মনিরুল ইসলামকে বিদ্যালয়ে ফেরাতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট শিক্ষার্থীদের স্বারকলিপি প্রদান।
১৪ জুলাই, সোমবার ১২টার দিকে মহিশালবাড়ী মাধ্যমিক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট প্রদানকৃত দরখাস্তে উল্লেখ করেন,
সহকারি শিক্ষক মনিরুল ইসলাম (জীববিজ্ঞান) তার বিরুদ্ধে ৬ মে-২০২৫ খ্রি. ১৩জন শিক্ষার্থীর অভিযোগের ভিত্তিতে স্যারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
বিষয়টি আমরা পরে অবগত হই। যে সকল শিক্ষার্থী স্যারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে তা পুরোপুরি মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদেশ্য প্রণোদিত। স্যার কখনো এ ধরনের শিক্ষক নয়। যে সব শিক্ষার্থী অভিযোগ করেছে তারা শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী নয়।
শিক্ষার্থীরা দরখাস্তে আরো উল্লেখ করে, অভিযোগকারী শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অশালীনভাবে নাচানাচি করে। ক্লাসের সময় ক্লাস না করে মাঠে ঘুরাফেরা করে,
তারা কোনভাবেই বিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা মেনে চলে না।মনিরুল ইসলাম ধার্মীক ও প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত অভিজ্ঞ শিক্ষক। তার পাঠদান মনোমুগ্ধকর ও সন্তোষজনক। তিনি ভালো পড়ান, বার বার বুঝিয়ে দেন। ক্লাসে উপস্থিত না থাকলে অভিভাবকদের অবগত করেন। এমন একজন ভালো শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। মনিরুল ইসলামকে দ্রুত বিদ্যালয়ে ফেরানোর ব্যবস্থা করতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট বিশেষভাবে অনুরোধ জানান শিক্ষার্থীরা।শিক্ষার্থীদের ইউএনও সাহেব প্রত্যেকের রোল নং জানতে চাইলে সবাই রোল নং জানায়, এতে দেখা যায় সবাই প্রতিটি শ্রেণির প্রথম দিককার মেধাবী ছাত্রীগুলোই এসেছে।
১৪ জুলাই, সোমবার ১২টার দিকে মহিশালবাড়ী মাধ্যমিক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট প্রদানকৃত দরখাস্তে উল্লেখ করেন,
সহকারি শিক্ষক মনিরুল ইসলাম (জীববিজ্ঞান) তার বিরুদ্ধে ৬ মে-২০২৫ খ্রি. ১৩জন শিক্ষার্থীর অভিযোগের ভিত্তিতে স্যারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
বিষয়টি আমরা পরে অবগত হই। যে সকল শিক্ষার্থী স্যারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে তা পুরোপুরি মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদেশ্য প্রণোদিত। স্যার কখনো এ ধরনের শিক্ষক নয়। যে সব শিক্ষার্থী অভিযোগ করেছে তারা শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী নয়।
শিক্ষার্থীরা দরখাস্তে আরো উল্লেখ করে, অভিযোগকারী শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অশালীনভাবে নাচানাচি করে। ক্লাসের সময় ক্লাস না করে মাঠে ঘুরাফেরা করে,
তারা কোনভাবেই বিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা মেনে চলে না।মনিরুল ইসলাম ধার্মীক ও প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত অভিজ্ঞ শিক্ষক। তার পাঠদান মনোমুগ্ধকর ও সন্তোষজনক। তিনি ভালো পড়ান, বার বার বুঝিয়ে দেন। ক্লাসে উপস্থিত না থাকলে অভিভাবকদের অবগত করেন। এমন একজন ভালো শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। মনিরুল ইসলামকে দ্রুত বিদ্যালয়ে ফেরানোর ব্যবস্থা করতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট বিশেষভাবে অনুরোধ জানান শিক্ষার্থীরা।শিক্ষার্থীদের ইউএনও সাহেব প্রত্যেকের রোল নং জানতে চাইলে সবাই রোল নং জানায়, এতে দেখা যায় সবাই প্রতিটি শ্রেণির প্রথম দিককার মেধাবী ছাত্রীগুলোই এসেছে।
উল্লেখ্য যে, গত ৬ মে মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ১৩জন শিক্ষার্থী ছাত্রীদের সাথে অশালীন আচরণ করে মর্মে অভিযোগ দেয়। এ সময় কয়েকজন অভিভাবক ও ওই প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষকমন্ডলী উপস্থিত ছিলেন। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: ফয়সাল আহমেদ শিক্ষক মনিরুলকে সাময়িক বহিস্কার করেন।
মনিরুল ইসলাম বিদ্যালয়ে না আসায় ছাত্রীদের পড়া-শুনার চরম ক্ষতি হচ্ছে। তাই প্রিয় শিক্ষককে বিদ্যালয়ে দ্রুত আনার জন্য বিদ্যালয়ের ভালো ভালো শিক্ষার্থীগুলো উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট আহ্বান জানান।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জানান বিষয়টি তিনি দেখবেন।