আব্দুল খালেক: কোটা বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ইন্টারনেট কানেকশন বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে দেশের সকল প্রকার ব্যবসা, বণিজ্য, অফিস, কলকারখানা ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান।
বন্ধ আছে সকল প্রকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের পড়া-লেখার চরম ক্ষতি হচ্ছে। কিছু দিন আগে গেল অতিমাত্রায় দাবদাহ। যার কারণে অনেক দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হয়েছিল।
এখন আবার বন্ধ হয়েগেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কারণে। এদিকে বিভিন্ন ইস্যুতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার ফলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পড়া-শোনার ভিষণ ক্ষতি হচ্ছে। এ ক্ষতি পুষিয়ে উঠার মত নয়।

আন্দোলন, প্রতিরোধ কিংবা যাই হোকনা কেন সব কিছু হচ্ছে রাজধানী কিংবা বিভাগীয় শহরগুলোতে। কিন্তু এর কারনে দেশের সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষাবিদগণ। এর দ্বারা গ্রামাঞ্চল কিংবা উপজেলা ভিত্তিক শিশু শিক্ষালয়গুলোকেও বন্ধ করতে বলা হচ্ছে উপজেলা শিক্ষা অফিস থেকে।

আজ বুধবার গোদাগাড়ী উপজেলায় বেশ কিছু কিন্ডারগার্টেন খোলা হয়েছিল। কিন্তু উপজেলা শিক্ষা অফিসার গোদাগাড়ী আন্ত: কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের মহাসচিব আব্দুল খালেক কে তিনি বিষয়টি অবহিত করেন। তিনি বলেন আমরা শুনলাম বেশ কিছু কিন্ডারগার্টেন চলছে এগুলোতে দ্রুত বন্ধ করে দিতে বলেন, না হলে কোন সমস্যা হলে এর দায় কে নিবে? এছাড়াও তিনি বলেন বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারও অবহিত। তিনিই উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে কিন্ডারগার্টেনে পাঠদান বন্ধ করতে বলেন।

তাই পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত সকল প্রকার বিদ্যালয় ও কিন্ডারগার্টেন এর ক্লাস বন্ধ করে রাখায় শ্রেয় বলে মনে করেন অনেকেই।